বারোমাসি বারি
আম ১১:১.
বছরে তিনবার ফল প্রদান করে থাকে। নভেম্বর, ফেব্রুয়ারি ও মে মাসে গাছে মুকুল আসে
এবং মার্চ-এপ্রিল, মে-জুন এবং জুলাই-আগস্ট মাসে ফল আহরণের উপযোগী হয়।
২.
ফল লম্বাটে এবং প্রতিটি আমের গড় ওজন ৩০০-৩৫০ গ্রাম।
৩.
কাঁচা আমের ত্বক হালকা সবুজ। আর পাকলে ত্বক হয় হলুদাভ সুবজ।
৪.
আম গাছটির উচ্চতা ৬-৭ ফুট। গাছটির কোনো অংশে মুকুল, কিছু অংশে আমের গুটি, কিছু
অংশে কাঁচা আম, আবার কোথাও পাকা আম।
৫.
এটি খেতে সুস্বাদু, তবে একটু আঁশ আছে। ফলের শাঁস গাঢ় হলুদ বর্ণের।
৬.
বারি আম ১১ এর এক বছর বয়সী গাছে আমের মুকুল আসে। এই জাতের ৪-৫ বছর বয়সী গাছ থেকে
প্রতিবার ৬০-৭০টি আম আহরণ করা যায়। এবং বছরে প্রায় ৫০ কেজি পর্যন্ত আম হয়ে থাকে।
৭.
বাংলাদেশের সব এলাকায় চাষ উপযোগী। আমের এই জাতটি সম্পূর্ণ দেশীয় । এটি
প্রাকৃতিকভাবে সংকরায়ণের ফলে সৃষ্ট।
থাই বারোমাসি আম-
কাটিমন:
১.
দারুন মিষ্টি এবং আশ নেই বললেই চলে। এটি থাইল্যান্ড,ইন্দোনেশিয়া,মালয়েশিয়ায়
বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়।
২.
আমাদের দেশের আবহাওয়া উপযোগী। একই গাছে একসাথে মুকুল, ছোট, মাঝারি, বড়, পাকা আম থাকে বা
যে কোন পর্যায়ের মুকুল /আম থাকে। এই গাছে নতুন কুশি ছাড়লেই মুকুল আসে। এর কোন সিজন
আর অফ সিজন নেই।
২.
এই জাতের আম কাঁচাখেতে মিষ্টি , পাঁকলে খুবই মিষ্টি।
৩.
আমের আটি তুলনামূলক ছোট।
৪.
প্রতিটি আমের গড় ওজন ৩০০-৩৫০ গ্রাম।
৫.
৫ বছরের এক একটা গাছে দেড় মনের বেশি আম ধরে।
উত্তর সমূহ
বারি আম ১১ একটি বারোমাসি আমের জাত।
বারোমাসি বারি আম ১১:১. বছরে তিনবার ফল প্রদান করে থাকে। নভেম্বর, ফেব্রুয়ারি ও মে মাসে গাছে মুকুল আসে এবং মার্চ-এপ্রিল, মে-জুন এবং জুলাই-আগস্ট মাসে ফল আহরণের উপযোগী হয়। ২. ফল লম্বাটে এবং প্রতিটি আমের গড় ওজন ৩০০-৩৫০ গ্রাম। ৩. কাঁচা আমের ত্বক হালকা সবুজ। আর পাকলে ত্বক হয় হলুদাভ সুবজ। ৪. আম গাছটির উচ্চতা ৬-৭ ফুট। গাছটির কোনো অংশে মুকুল, কিছু অংশে আমের গুটি, কিছু অংশে কাঁচা আম, আবার কোথাও পাকা আম। ৫. এটি খেতে সুস্বাদু, তবে একটু আঁশ আছে। ফলের শাঁস গাঢ় হলুদ বর্ণের। ৬. বারি আম ১১ এর এক বছর বয়সী গাছে আমের মুকুল আসে। এই জাতের ৪-৫ বছর বয়সী গাছ থেকে প্রতিবার ৬০-৭০টি আম আহরণ করা যায়। এবং বছরে প্রায় ৫০ কেজি পর্যন্ত আম হয়ে থাকে। ৭. বাংলাদেশের সব এলাকায় চাষ উপযোগী। আমের এই জাতটি সম্পূর্ণ দেশীয় । এটি প্রাকৃতিকভাবে সংকরায়ণের ফলে সৃষ্ট। থাই বারোমাসি আম- কাটিমন: ১. দারুন মিষ্টি এবং আশ নেই বললেই চলে। এটি থাইল্যান্ড,ইন্দোনেশিয়া,মালয়েশিয়ায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। ২. আমাদের দেশের আবহাওয়া উপযোগী। একই গাছে একসাথে মুকুল, ছোট, মাঝারি, বড়, পাকা আম থাকে বা যে কোন পর্যায়ের মুকুল /আম থাকে। এই গাছে নতুন কুশি ছাড়লেই মুকুল আসে। এর কোন সিজন আর অফ সিজন নেই। ২. এই জাতের আম কাঁচাখেতে মিষ্টি , পাঁকলে খুবই মিষ্টি। ৩. আমের আটি তুলনামূলক ছোট। ৪. প্রতিটি আমের গড় ওজন ৩০০-৩৫০ গ্রাম। ৫. ৫ বছরের এক একটা গাছে দেড় মনের বেশি আম ধরে।